সমন্বয়-এর কবিতা
রিপোর্ট
আমি একটা
বোবা বলের মতন
তোমার সারাটা ঘর
ঘুরেছি...
যতটা
দেখেছি, তার চেয়ে
পেয়েছি
আরো কম - এই ইত্যাদি...
তথাগত
পাখার বাতাসে আমি অনেক
ঝিমিয়েছি
- তোমার বেড়াল এসে নিয়ে গেলো
সোনাপল্লী,
চেটে নিলো তার বিশাল
জিভ দিয়ে
অজস্র অন্ধকার - আমি বেসিনের
গ্রেভিয়ার্ডে
শুয়েছিলাম - আমি চিৎ হয়ে
ভাবছিলাম
ছেলেটির ঢেউমাংস হলদে
বালির
মাফিক - ভাবছিলাম ওই সাবানতিলে
কামড়
বসালো রোদফুল - আমি প্রতি
স্পন্দনের
কাছেই দুলেছি বন্ধু - তোমার
সূর্য্যতালুকে
কখনও রিপোর্ট করিনি...
ছক
শব্দদের
প্রজনন বেলায় , কিছু বিশ্বাস
খসে যায়
শরীরে
ঝুল মেখো না তাই বলে -
নদীরা
কখনো সোজা হয়ে আসেনি . . .
দু একটা
যোগাযোগ ব্রেক ফেল করলেও
একটি
শ্বাস তার আগেরটির থেকে
আলাদাই থাকবে ।
কনফেশন
পিঁপড়েদের
খাতা ভরে গিয়েছিলো
আমার
নামে - শুকানো দশমিকের
পেটে
শুয়ে কাঁদছিলাম - যে সময়
কবিতার
গলা জুড়ে -
আরোপিত রোদ আর জল
সাজিয়ে তুলেছিলে
তোমরা
যতদূর
চোখ থামেনি ক্ষরণে-
তারও
কম কুয়াশার কাছে,
ঠাট্টা করছিলে...
জলের
লোম বাতাসে উড়ছিলো -
তোমরা
তালুতে স্রোত পুষে রেখেছিলে
আর চিত্র
কার্নিভালে বন্দক রেখে এলে হাত।
তোমরা
বেড়াতেও গেলে একদিন
শঙ্খজরায়ু
- পকেটে হাত রেখে,
একদিন
ফিরেও এলে মরা ছত্রাক নিয়ে
তোমাদের
কাছে দেহবিলুপ্তির সুর ছিলো
তোমাদের
কাছে পরদের মদ ছিলো
তোমাদের
কাছে রেলঝাঁপির ছক ছিলো
আর ভূস্বামী,
ভেংচি কেটে
সরে গেলো
চাঁদ
Sundor.
উত্তরমুছুনবড়ো সুন্দর।
উত্তরমুছুন