সতীন্দ্র অধিকারী'র কবিতা
আবির্ভাব #
১.
জীবন
কতখানি শিখিয়েছে
তোমায়!
যখন
গতকাল রাত্তিরে এক রাজস্থানি
মা
শিখ মা, মুসলিম মা
এবং এক হিন্দু মায়ের গল্প
পড়ছিলাম আমি
আর ভাবছিলাম
ভারতীয় সন্তানেরা কতো
ভাগ্যবান
২.
সারাদিন তুমি
হেঁটে যাচ্ছো
হেঁটে যাচ্ছো
আমি দেখেছি
অর্ধেক নয়! আস্ত একটা জীবনেও
কেউ কেউ খুঁজে পায় না মাটি!
৩.
যদি কাউকে বলা হয় তুমি কি
দেশের জন্য
প্রাণ দেবে!
সে দাঁত কেলিয়ে হেসে ওঠে।
যদি কাউকে বলা হয় গুজব ছড়াবেন
না!
তিনি আরো আরও বেশী গুজব ছড়িয়ে
রাস্তায় নামেন।
বিশ্বাস করুণ
এরকমই এক স্থিতাবস্থায় বড় হচ্ছে
আমাদের সন্তান...
৪.
কোথায় চলেছো তুমি!
কতদূর
মানুষের কাছ থেকে
আজও মানুষ সরে গেলে
দুরমুশের মতো কেউ থেঁতলে দেয়
ঘাড়ের খুব কাছে
অ্যাতো যে মিছিল
অ্যাতো যে জমায়েত
অথচ প্রশ্ন করতে ভুলে যাচ্ছো
তুমি!
৫.
একজন দুঃখী মানুষের মতো
শুধু দূর থেকে দেখি
দেখি
এই হেলে পড়া বাংলায় আজও
কথা বেচে বিখ্যাত হয়ে গেছে
কেউ কেউ
মানুষ?
বডি আর্টের যুগ শুরু হয়ে গেছে
দ্যাখো!
খুব খুব ভালোলাগলো বন্ধু
উত্তরমুছুনভালো লাগলো সতীন্দ্র
উত্তরমুছুনপ্রতিবাদী সতীন্দ্র । কবিতার অধিকার নিয়ে সে মানবতার অধিকারী ।
উত্তরমুছুনভালোলাগলো
উত্তরমুছুন