মা
পরিমাণ মতো শোধ
ভিজিয়ে না রাখলে শোকও নরম হয় না
ফুটন্ত সংসারে তাকে
ঢেলে দিই রোজ
পাকানো ধোঁয়ায় ক্লান্ত অক্ষরের গন্ধ এলে
কাঁচিয়ে কুচিয়ে বেড়ে দিই আক্ষেপের থালা
বিকলাঙ্গ শব্দ, নোনা স্নানঘর
জানো, প্রতিরাতে মৃত্যু না দেখলে
এ নারী জন্মে মা হওয়া যেত না
খাদক
দরজার কোণে সেই নরম খিদেকে
প্রতিদিন কোলে তুলে নিতেন মা
গলার নীচ বরাবর আঙুল রাখলে
শরীর বেয়ে হাসতো শৈশব
আঁচড়ের দাগে থাবা ভিজে আসত
তোমার বিড়াল হয়ে
আমার মাছের প্রাণ ঘিরে বসে থাকে
অসংখ্য মাছরাঙা
জিওল
অতিথি হবার আগে
তারা কেড়ে নিয়েছিল গোটা অতীতটাকে
এখন তাদের জল দেখে হাসি
ইহকাল ছুঁতে পারিনি বলে
খুঁটি পুঁতে দিয়েছে দু ঠোঁট
আমাদের মায়া জুড়ে কোঁচ গাঁথে যায়
অক্ষর চুঁইয়ে পড়ে তোমার আদর
বাহ
উত্তরমুছুনবাহ
উত্তরমুছুনঅসংখ্য ধন্যবাদ 😊
মুছুনপড়লাম। খুব ভালো লাগলো। অত্যন্ত শার্প।
উত্তরমুছুনপড়লাম। খুব ভালো লাগলো। অত্যন্ত শার্প।
উত্তরমুছুনঅসংখ্য ধন্যবাদ 😊
মুছুনখুব ভালো হয়েছে মান্টি।
উত্তরমুছুনকবিতা পাঠ করে আনন্দ পেয়েছি।লিখতে থাকুন স্বততঃ এমন। আর এমন করে লিখলেই পাঠে ডুবে যাই।
উত্তরমুছুন